ভোজন বিলাসী মানুষের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি ঝিনাইদহ ও যশোরের বিখ্যাত খেজুরের গুড় ও পাটালি।
কেন আপনি আমাদের খেজুরের গুড় কিনবেন?
- আমরা পরিষ্কার -পরিচ্ছন্ন পরিবেশে গুড় প্রস্তুত করে করে থাকি।
- স্বযত্নে এবং পরিচ্ছন্নতার সাথে গুড় প্যাকেজিং করে থাকি।
- আমাদের গুড়ে কোনো ধরনের কেমিক্যাল ও চিনি ব্যবহার করা হয় না।
- আমাদের গুড় থেকে পাবেন আসল গুড়ের স্বাদ ও মান ৷
- আমাদের নিজ তত্ত্বাবধানে আছে 200 এর উপরে গাছি যারা গুড় সরবরাহ করে।
" খাঁটি খেজুর গুড় চেনার কিছু উপায় "
- মুখে দিয়ে দেখুন স্বাদ নোনতা কিংবা তিতা কিনা। যদি স্বাদ নোনতা থাকে তাহলে বুঝবেন কিছু রাসায়নিক মেশানো রয়েছে।
- খাঁটি খেজুর গুড় নরম হবে : সামান্য গুড় দুই আঙুলে চাপ দিয়ে দেখবেন। যদি নরম লাগে বুঝবেন খাঁটি । যদি শক্ত লাগে তাহলে ভেজাল আছে।
- খাঁটি গুড়ে রসাল ভাব থাকবে : খেজুর গুড়ে হাইড্রোজ, ফিটকিরি বা চিনি ব্যবহার করলে সেটা খুব শক্ত হয়। পাটালির রং সাদাটে হয় এবং চকচক করে।
খেজুর গুড়ের যে উপকারিতা আমরা অনেকেই জানিনা
- ওজন কমায়: খেজুরের গুড় উচ্চ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ যা শরীর থেকে পানিভাব কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- ঠাণ্ডা কাশির সমস্যা দূর করে: খেজুরের গুড় শুষ্ক কাশি ও ঠাণ্ডা দূর করতে সহায়তা করে, মিউকাস পরিষ্কার করে। এটা হাঁপানির মতো শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভোগা লোকদের জন্য ভালো ঘরোয়া প্রতিকার।
- হজম শক্তি বাড়ায়: শীতকালীন অসুস্থতা ও মসলাদার খাবারের কারণে নানা রকমের পেটের সমস্যা দেখা দেয়। খেজুরের গুড় হজমে সাহায্য করে ও পেটের ব্যথা কমায়। এটা হজম রস সক্রিয় করে এবং পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
- শক্তিবর্ধক: শীতকালে ক্লান্তি দেখা দিলে বা শরীর দুর্বল লাগলে গুড় খাওয়া উপকারী। এর কার্বোহাইড্রেইট যৌগ যা সাধারণ চিনির তুলনায় খাবার দ্রুত হজম হতে সহায়তা করে। নিয়মিত এক টুকরা গুড় খাওয়া শক্তি বাড়ায় ও অনেকক্ষণ পেট ভরা রাখে।
- সংযোগস্থলের ব্যথা কমায়: খেজুরের গুড় হাড় দৃঢ় করতে সহায়তা করে ও হাড়ের সংযোগস্থলের ব্যথা কমায়। এটা ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ তাই হাড় শক্ত ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
- পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ: খেজুরের গুড়ে থাকা পুষ্টি উপাদান শরীরের কার্যক্রিয়া সঠিকভাবে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। যা শীতকালের জন্য বিশেষ উপকারী। এতে থাকা খনিজ উপাদান লৌহ ও ম্যাগনেসিয়াম রক্ত উৎপাদনে ও স্নায়ুক্রিয়া সক্রিয় রাখতে ভূমিকা রাখে।